Posts

Showing posts from July, 2022

সেই যে শুরু, তারপর থেকে আজ অব্দি সরকারি গুরুত্বপূর্ণ পদে গাধাদেরই নিয়োগ করা হচ্ছে

  কোনও এক রাজা তার নতুন রাণীকে নিয়ে মাছ ধরতে যাবেন ভাবলেন। রাজা জ্যোতিষী কে জিজ্ঞেস করলেন বৃষ্টি হবার আশঙ্কা আছে কি? জ্যোতিষী গণনা করে বললেন কোন আশঙ্কাই নেই! লোকলস্কর নিয়ে রাজা চললেন মাছ ধরতে। পথে দেখা এক চাষার সাথে। বেচারা টাক মাথায় হন্তদন্ত হয়ে বাড়ি ফিরছে গাধার পিঠে চড়ে। রাজাকে দেখে গাধার পিঠ থেকে নেমে প্রনাম জানালো। যখন জানলো রাজামশাই মাছ ধরতে যাচ্ছেন, বললো শিগগির ফিরে যান রাজা মশাই! মুষল ধারে বৃষ্টি আসছে ! রাজা চাষার কথা বিশ্বাস না করে এগিয়ে চললো। খানিক পরেই শুরু হলো মুষল ধারে বৃষ্টি, সবাই ভিজে কাক! পরদিন রাজা সভায় এসে প্রথমে বরখাস্ত করলেন রাজ জ্যোতিষী কে। আর তারপর ডেকে পাঠালেন সেই চাষাকে। চাষা এলে সাদরে অভ্যর্থনা করে বললেন আজ থেকে তুমিই হবে আমার জ্যোতিষী! চাষা তো আকাশ থেকে পড়লো! বললো আমি কি জ্যোতিষের কিছু জানি? রাজা যখন বললেন তাহলে কাল কি করে সঠিক বললে? একগাল হেসে চাষা বললো, সেতো জানে আমার #গাধা । ওর কান দুটো যখনই ঝুলে পড়ে, তখন বুঝতে পারি বৃষ্টি আসছে! সবশুনে রাজা গাধাকেই নিয়োগ করলেন।

যে ব্যক্তি পাশা বা দাবা খেললো সে যেন তার হাত শুকরের মাংস ও রক্তে ডুবালো

Image
  পাশা হলো আমাদের বর্তমান লুডুর অপর নাম। অনেক ভাই এমন আছেন তারা না জেনেই বহু বছর ধরে লুডু(পাশা) খেলছি নিছক সময় পার করার জন্য। ভাই সময় আল্লাহ্‌র দেয়া এক অমূল্য সম্পদ যা আপনি কোন কিছুই বিনিময়ে ফিরে পাবেন না। তাই আমাদের উচিত হলো সময়কে অহেতুক কাজে নষ্ট না করা। . নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি পাশা বা দাবা খেললো সে যেন তার হাত শুকরের মাংস ও রক্তে ডুবালো।”(1) . : শায়খুল ইসলাম আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহ.) বলেন, “ইমাম আবূ হানীফা ও ইমাম আহমদ ইবন হাম্বল (রহ.) বলেন, “দাবা বা পাশা খেলোয়ারকে সালাম দিবে না, কেননা সে প্রকাশ্যে জঘন্য পাপে লিপ্ত।”(2) শেষ কথা হলেঃ দাবা, পাশা, লুডু, কেরাম অর্থাৎ গুটি জাতীয় সব খেলাই এর অন্তর্ভুক্ত। আগে জানতাম না এখন তো জেনে নিলাম তাই আজ থেকেই এসব খেলা না খেলার নিয়ত করি এবং ছোটদের এসব খেলা থেকে বিরত থাকতে উৎসাহিত করি। করব তো ইন শা আল্লাহ ওমা তাওফিকি ইল্লা-বিল্লাহ 1) [সহীহ মুসলিম, হা. ২২৬০; সুনানে আবূ দাউদ, হা. ৪৯৩৯; সুনানে ইবনে মাজাহ, হা. ৩৭৬৩; সুনানুল কুবরা, নাসায়ী; তালখীসুল হাবীর, খ. ৪, পৃ. ৬৩] 2) [মজমু'আল ফাতাওয়া, ৩২/২৪৫]

খারাপ জিনিসের আইডিয়াগুলো মেয়েরাই দেয়।

  “একদিন শালী আর দুলাভাই নির্জন জঙ্গলের পথ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। হঠাৎ শালী দুলাভাইকে বলে উঠলোঃ দুলাভাই এই নির্জন জঙ্গলে আমায় একা পেয়ে আপনি আমার সাথে উল্টোপাল্টা কিছু করবেন না তো? আমার কিন্তু খুব ভয় করছে! দুলাভাইঃ দেখতে পারছ না আমার এক হাতে লাঠি আর ছাগল অন্য হাতে আছে মুরগি, দড়ি আর একটা বালতি। দুহাতে জিনিস নিয়ে আমি কিভাবে তোমার সাথে উল্টোপাল্টা করবো? শালীঃ কেন পারবেন না, যদি লাঠি মাটিতে পুঁতে তার সাথে দড়ি দিয়ে ছাগলটাকে বেঁধে দেন আর বালতি টাকে উল্টো করে মুরগিটাকে আটকে দেন তাহলেই তো আপনি সব রকম উল্টোপাল্টা করতে পারবেন আমার সাথে। আমার না দুলা—- ভা—-ই ভীষণ ভয় করছে।” মূলকথাঃ... ছেলেরা সব সময়ই সরল, নিরীহ, সাদা মনের এবং চরিত্রবান হয়। খারাপ জিনিসের আইডিয়াগুলো মেয়েরাই দেয়।

আমি এমন একজন মানুষ হওয়ার জন্য চিরকাল লড়াই করব যে তার স্ত্রীর সাথে প্রতারণা করবে না

  আমার স্ত্রী আমার পাশে ঘুমাচ্ছিল। এবং হঠাৎ আমার ফেসবুকে একটা নোটিফিকেশন পেলাম, একজন মহিলা আমাকে এড করতে চাচ্ছেন। তাই আমি তাকে যোগ করেছি। আমি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট অ্যাকসেপ্ট করে একটা মেসেজ পাঠিয়েছিলাম, "আমরা কি একে অপরকে চিনি?" তিনি উত্তর দিয়েছিলেন: "আমি শুনেছি আপনি বিয়ে করেছেন কিন্তু আমি এখনও আপনাকে ভালবাসি।" সে অতীতের বন্ধু ছিল। ছবিতে তাকে খুব সুন্দর লাগছিল। আমি আড্ডা বন্ধ করে আমার স্ত্রীর দিকে তাকালাম, সে তার ক্লান্তিকর দিনের কাজ শেষে নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছে। তার দিকে তাকিয়ে, আমি ভাবছিলাম সে কীভাবে এত নিরাপদ বোধ করছে যে সে আমার সাথে সম্পূর্ণ নতুন বাড়িতে এত আরামে ঘুমাতে পারে। সে তার পিতামাতার বাড়ি থেকে অনেক দূরে, যেখানে তিনি তার পরিবার দ্বারা ঘেরা ২৪ ঘন্টা কাটিয়েছেন। যখন সে মন খারাপ করত বা দুঃখ পেত, তার মা সেখানে ছিলেন যাতে তিনি তার কোলে কাঁদতে পারেন। তার বোন বা ভাই জোকস বলত এবং তাকে হাসাতেন। তার বাবা বাড়িতে এসে তার পছন্দের সবকিছু নিয়ে আসতেন। এবং এখনও, তিনি আমার উপর এত বিশ্বাস স্থাপন করেছেন। এই সব চিন্তা মাথায় এলো তাই ফোনটা তুলে "BLOCK" চাপলাম। আমি ত...

হযরত লোকমান আ্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র: তার ছেলেকে দেওয়া ৭৬ টি উপদেশ

  ১। বেটা ! কর্জ হইতে নিজেকে হেফাজাত রাখিও। কেননা ইহা দিনের বেলায় অপমান এবং রাত্রিতে দুশ্চিন্তা। ২। বেটা ! তুমি মোরগের চাইতে বেশী অক্ষম হইও না। সে তো শেষ রাত্রিতে জাগিয়া চিৎকার শুরু করিয়া দেয়, আর তুমি নিজের বিছানায় পড়িয়া ঘুমাইতে থাকো। ৩। বেটা ! গুরুত্ব সহকারে জানাযায় শরীক হইও এবং অহেতুক অনুষ্ঠানাদি শরীক হওয়া হইতে বাঁচিয়া থাকিও। ৪। বৎস আল্লাহর সান্নিদ্ধ অবলম্বন করবে । ৫। অন্যকে উপদেশ দেওয়ার আগে নিজে আমল করার চেষ্টা কর । ৬। নিজের মান মর্যাদা বজায় রেখে কথা বলবে । ৭। ভাল মানুষ রূপে বিবেচিত হওয়ার চেষ্টা করবে । ৮। স্বীয় অধিকারের প্রতি সচেতন থাকবে । ৯। গোপন তথ্য কারো নিকট প্রকাশ করবে না । ১০। বিপদে বন্ধুর পরীক্ষা নিবে । ১১। বন্ধুদের ভাল মন্দ উভয়টাই পরীক্ষা করবে । ১২। বিচক্ষণ এবং জ্ঞানী ব্যক্তিদের সাথে বন্ধুত্ব করবে । ১৩। ভাল কাজে পুণঃপুণঃ অংশগ্রহণ করবে । ১৪। নিজের কথা প্রমাণ করে দিবে । ১৫। বন্ধুদের সাধ্যমত ভালবাসবে । ১৬। শত্রু মিত্র সকলের সাথে হাসিমুখে সাক্ষাৎ করবে । ১৭। মাতা পিতাকে সর্বাধিক সম্মান করবে । ১৮। শিষ্যকে সর্বাধিক মর্যাদার দৃষ্টিতে দেখবে । ১৯। আয়ের প্রতি লক্ষ্য রেখে ...

আর এই পোস্টটি যাঁরা পড়ে ঠিক না লিখে চলে গেছে তারা সত্যি ই ভয় পাইছে।

  আমার মেয়ে ১৮ বছরের আগে অবৈধ ভাবে শারিরীক সম্পর্ক করলে বাড়িতে পুলিশ আসেনা। আমার মেয়ে ১৮ বছরের আগে বাড়ি থেকে পালিয়ে গেলে বাড়িতে পুলিশ আসেনা। আমার মেয়ে ১৮ বছর পেরিয়ে ১৮×২=৩৬ হলেও বাড়িতে পুলিশ আসেনা। কিন্তু ১৮ বছরের আগে ছেলে মেয়ের সম্মতিতে, উভয় পরিবারের সম্মতিতে শরিয়াহ্ মোতাবেক সুন্নত তরিকায় বিয়ে দিতে গেলে বাড়িতে পুলিশ ঠিক-ই চলে আসে। , আর এই পোস্টটি যাঁরা পড়ে ঠিক না লিখে চলে গেছে তারা সত্যি ই ভয় পাইছে।

সহজ.কম কে বাংলাদেশের দুর্নীতির ক্ষেত্রে একটা টেক্সটকেস হিসাবে নিয়ে স্টাডি করা দরকার। কেন বললাম এই কথা তার ব্যাখ্যা নিচে

  আমরা যারা স্টার্টআপ তথা তরুণ উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করছি তাদের প্রায় সবারই প্রত্যাশা যে এই সব উদ্যোক্তাদের কেউ কেউ একটা সময় আমাদের অর্থনীতিতে একটা বড় ভূমিকা পালন করবে। এরা দেশের হাল ধরবে এবং আগামী প্রজন্মের উদ্যোক্তাদের জন্য এরা হবে এক একজন রোল মডেল। সত্যি কথা বলতে সহজ.কম কে যখন বাংলাদেশের অন্যতম দুর্নীতির আখড়া বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকিটের দায়িত্ব দেওয়া হলো আমি ব্যক্তিগত ভাবে অনেক খুশি হয়েছিলাম যে যাক এইবার অন্তত কিছুটা পজিটিভ চেঞ্জ আসবে। সাধারণ জনগনের ভোগান্তি হয়তো কিছুটা কমবে। কারন প্রবলেম ড্রিভেন সল্যুশন নিয়ে কাজ করে ব্যবসা করাটাই হলো স্টার্টআপদের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য। সেই সাথে সেবার মান নিশ্চিত করাটাও তাদের একটা কমিটমেন্ট বলা যেতে পারে। সহজের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও মালিহা কাদির হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্কুল থেকে পড়ালেখা করেছেন। ২০০৭ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ইয়ং গ্লোবাল লিডার পুরস্কার পেয়েছেন। ইউ এস এ সিংগাপুরে নোকিয়া, মরগ্যান স্টানলি, স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড সহ বড় বড় মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির বড় পদে কাজ করেছেন। আমার ধারনা এই সব কিছু ভেবেই হয়তো সহজ কে এই কঠিন দায়িত্ব দ...

স্পেশাল ডেজাট রেকর্ড ক্লাশ

  টানা ৫+৫ মোট ঘন্টা কঠোর পরিশ্রম করে আজকে ২ দিনের ক্লাস টা সেস করলাম আমার যে কয়জন স্টুডেন্ট ছিলো সবাই খুব সাহায্য করছে ক্লাস টা নিতে ২ দিনের ক্লাশ র্পাট দুইটা, ক্লাশটা একেবারে প্রোফেশনাল রেসিপি দিয়ে করা।।।সবগুলো রেসিপি বিভিন্ন ৫ তারকা হোটেলের ক্লাশ করার পরে যতদিন না বুঝবেন বুঝিয়ে দেওয়া হবে আইটেম হিসাবে ক্লাশ ফি একেবারে হাতের নাগালে ক্লাসটা একটা সিক্রেট গ্রুপ সেভ আছে।ক্লাসটা সারা জিবনের মত সেভ থাকবে।।।ক্লাস এর সিস্টেম টা ছিলো ৫ তারকা হোটেলের বাফেট এর মত।।।যার ক্লাসটা করতে চান ইনবক্সে মেসেজ দিন।। ১ ম দিন যা যা ছিলো ১ম দিন ১লেমন কেক ২ হোয়াইট চকলেট মোস কেক ৩ ড্রাক চকলেট মোস কেক ৪ স্পজ রেড ভেল, ৫ চকলেট ৬ ভেনিলা ৬ স্পেশাল কর্ন ক্রিম ৭ মিক্স নাট চকলেট বল ৮ চকলেট ব্রাওনি ফিলিং ৯ ইতালিয়ান ভ্যানিলা ক্রিম ১০ ইতালিয়ান চকলেট ক্রিম ১১ সাদা চকলেট র্গানাস ১২ র্ডাক চকলেট র্গানাস ২ য় যা যা ছিলো ১৩ বাফেট চকলেট কেক বানানো ১৪ চকলেট টপার ৪ রকমের ১৫ চকলেট পেস্ট্রি ১৬ ব্লাক ফরেস্ট পেস্ট্রি ১৭ রেড ভেলভেট পেস্ট্রি ১৮ চকলেট নাট বল ১৯ চকলেট ব্রাওনি ২০ ব্যানোফি ২১ ব্লাক ফরেস্ট মোস ২২ ভেনিলা মোস ২৩ হোয়াইট ফ...

গাড়ির নাম্বার প্লেটের মধ্যে (ক,গ,ভ,ঘ)এইরকম বর্ণমালা দ্বারা কি বোঝায় জানেন কী

  প্রতিটি গাড়ির নাম্বার প্লেট অনেকটা একইরকম দেখতে হলেও সেগুলোর নাম্বার কিন্তু আলাদা। সাদা এবং সবুজ এই দুইরঙের নাম্বার প্লেট আছে। সাদা রঙের নাম্বারপ্লেট ব্যক্তিগত গাড়িতে ব্যবহার হয় এবং সবুজ রঙ ভাড়ায় চালিত যানবাহনে ব্যবহার হয়। যেমন- ঢাকা মেট্রো- গ ৪৫-৭৬৫৯, ঢাকা মেট্রো- খ ৩১-২৫০২ ইত্যাদি। এখানে- ঢাকা মেট্রো বলতে বোঝানো হয়েছে, গাড়িটি ঢাকা মেট্রোপলিটনের আওতাধীন। পরবর্তী ‘৪৫’ হচ্ছে গাড়িটির রেজিস্ট্রেশন নাম্বার এবং ‘৭৬৫৯’ হচ্ছে গাড়ির সিরিয়াল নাম্বার। নাম্বার প্লেট লেখার ফরম্যাট: ক্যাটাগরি অনুসারে গাড়ির নাম্বার নির্ধারণ করার জন্য বিআরটিএ (বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথোরিটি) কর্তৃক একটি নির্দিষ্ট ফরম্যাট রয়েছে। ফরম্যাটটি হল- শহরের নাম, গাড়ির ক্যাটাগরি এবং গাড়ির নাম্বার। এই ফরম্যাটের মাঝের অংশে গাড়ির ক্যাটাগরি বুঝাতেই বাংলা বর্ণগুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বিআরটিএ যখন কোন গাড়িকে অনুমোদন দিয়ে থাকে, তখন গাড়ির ধরণ অনুসারে গাড়িকে একটি নির্ধারিত ক্যাটাগরিতে স্থান দেয়া হয়ে থাকে। কোন গাড়ি কোন ক্যাটাগরিতে পড়ছে, সেই ক্যাটাগরি অনুসারে গাড়ির জন্য একটি বর্ণ নির্ধারণ করা হয়। নাম্বারপ্লেট প্রদানের ক্ষেত্রে...

BDMotorcyclist গত ৬ মাসে বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের ও দক্ষিনাঞ্চল মিলিয়ে প্রায় ১১০০ লাইসেন্সধারী মটোরবাইকারকে ডিফেন্সীভ মটোরবাইক ট্রেইনিং দিয়েছি।

  আমরা BDMotorcyclist গত ৬ মাসে বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের ও দক্ষিনাঞ্চল মিলিয়ে প্রায় ১১০০ লাইসেন্সধারী মটোরবাইকারকে ডিফেন্সীভ মটোরবাইক ট্রেইনিং দিয়েছি। যাদের প্রত্যেকে গড়ে প্রতিদিন ৭০কিলোমিটার মটোরবাইক চালায় রিজিওনাল ও ন্যাশনাল হাইওয়েতে। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে এই ১১০০ রাইডার এর ভিতরে উত্তরবঙ্গের ছিলো প্রায় ৮০০রাইডার আর বাকি প্রায় ৩০০ রাইডার দক্ষিনাঞ্চলের। উত্তরবঙ্গের প্রায় ৯৯% রাইডার এর মটোরবাইকের লুকিং গ্লাস এর সঠিক সেটিংস সম্পর্কে ধারনাই ছিলো না। এদের ভিতরে ৯৯% এর ধারনা ছিলো ডান দিকে লুকিং গ্লাস দিয়ে পেছনের রাস্তা দেখলেও বাম দিকের লুকিং গ্লাসে নিজের চেহারাই দেখতে হয়। দক্ষিনবঙ্গেরও প্রায় ৮৯% রাইডার এর মটোরবাইকের লুকিং গ্লাস এর সঠিক সেটিংস সম্পর্কে ধারনাই ছিলো না। এদের ভিতরে ৮৯% এর ধারনা ছিলো ডান দিকে লুকিং গ্লাস দিয়ে পেছনের রাস্তা দেখলেও বাম দিকের লুকিং গ্লাসে নিজের চেহারাই দেখতে হয়। এই চিত্র থেকে খুব ক্লিয়ারলি বুঝা যায়, আমাদের দেশের বেশীরভাগ মটোরসাইকেল রাইডার এর এই লুকিং গ্লাস এর সেটিংস ও এর ব্যাবহার সম্পর্কে ধারনা খুব ক্ষীন। আসুন আমরা সবাই সচেতন হই ও লুকিং গ্লাস ব্যাবহারে সচেতন হ...

আমি একটি একটা সামাজিক পৃথিবী চাই যেখানে আমরা সবাই সবাইকে সাহায্য করব

  এক দৌড় প্রতিযোগিতায়। কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুব ভাল দৌড়চ্ছিল, সবাইকে পিছনে ফেলে প্রায় পৌঁছে গেছেন শেষ ল্যাপে। তার পেছন পেছনই ধেয়ে আসছেন স্প্যানিশ অ্যাথলেট ইভান ফার্নান্ডেজ। শেষ সীমানার অল্প একটু আগে পৌঁছে বিভ্রান্ত হয়ে পড়লেন আবেল মুতাই, তিনি ফিনিশিং লাইন বুঝতে না পেরে ভাবলেন তিনি জিতে গেছেন আর দৌড়ের গতি কমিয়ে দিলেন...!! তার পেছনে থাকা স্প্যানিশ অ্যাথলেট ইভান ফার্নান্ডেজ আন্দাজ করে ফেললেন আবেল মুতাইয়ের কনফিউশানের ব্যাপারটা, আর সাথে সাথেই স্প্যানিশ ভাষায় চিৎকার করে আবেলকে বলতে শুরু করলেন, দৌড় শেষ হয়নি, তুমি দৌড়তে থাকো...!! আবেল স্প্যানিশ ভাষা না বুঝে আরো বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে। ইভান বুঝতে পারে আর কোনো উপায় নেই... সে আবেলের কাছাকাছি এসে একরকম ধাক্কা মেরে ভিক্ট্রি লাইন পার করে জিতিয়ে দেয় আবেল মুতাই কে...!! দৌড় শেষ হবার পর সাংবাদিকরা ঘিরে ধরে ইভানকে। প্রশ্ন একটাই, তুমি এইরকম কেন করলে..?? ইভান ফার্নান্ডেজ বললেন, আমি একটি একটা সামাজিক পৃথিবী চাই যেখানে আমরা সবাই সবাইকে সাহায্য করব। সাংবাদিকরা সন্তুষ্ট হয়না এই জবাবে, সে প্রশ্ন করে, কিন্তু তুমি না জিতে ওকে জিতিয়ে দিলে কেন..?? ...

একটা সামান্য ভুল করে দেখো পুরো পৃথিবী মাইক নিয়ে নেমে পড়বে তোমার সমালোচনা করার জন্য

  একদিন শিক্ষক ক্লাসে আসলেন এবং বোর্ডে লিখলেন- ৮ x ১ = ৭ ৮ x ২ = ১৬ ৮ x ৩ = ২৪ ৮ x ৪ = ৩২ ৮ x ৫ = ৪০ ৮ x ৬ = ৪৮ ৮ x ৭ = ৫৬ ৮ x ৮ = ৬৪ ৮ x ৯ = ৭২ ৮ x ১০ = ৮০ লেখা শেষ করে তিনি ছাত্রছাত্রীদের দিকে তাকালেন, . . দেখলেন সবাই মিটিমিটি হাসছে। তিনি বললেন, "আমি জানি তোমরা কেন হাসছো, আমি নামতার প্রথম লাইন ভুল লিখেছি। আমি প্রথম লাইন ভুল লিখেছি তোমাদেরকে একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেখানোর জন্য।” ছাত্রছাত্রীরা আগ্রহের সাথে শুনছিলো । শিক্ষক আবার বলা শুরু করলেন .. “দেখো, আমি নয়টা লাইন সঠিক লিখেছি। এজন্য তোমরা আমার প্রশংসা করোনি বা ধন্যবাদও দাওনি। অথচ একটা লাইন ভুল লিখেছি বলে হাসাহাসি করছো, সমালোচনা করছো।” এটাই পৃথিবী নিয়ম, এটাই বাস্তবতা। তুমি হাজারটা ভাল কাজ করো কেউ তোমার প্রশংসা করবে না, একটা সামান্য ভুল করে দেখো পুরো পৃথিবী মাইক নিয়ে নেমে পড়বে তোমার সমালোচনা করার জন্য।

এই সেই ফিলিস্তিনি যুবক ফরিদ আব্দুল আলী। যিনি বর্তমানে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রসিদ্ধ তরুণ প্রফেসর।

  ড. মুহাম্মদ খানী বলেন, একদা আমি আমার গাড়িতে বসা ছিলাম, হঠাৎ প্রায় ষোল বছর বয়সী এক বালক এসে আমাকে বলল, স্যার আমি কি আপনার গাড়ির সামনের গ্লাসগুলো পরিস্কার করে দিতে পারি? আমি বললাম হ্যা। সে অত্যন্ত সুন্দর করে গ্লাস পরিস্কার করে দিলে আমি তার হাতে ২০ডলার গুজে দিলাম। ছেলেটি কিছুটা অবাক হয়ে বলল, আপনি কি আমেরিকায় থাকেন? আমি বললাম হ্যা। কেন? সে বলল, আমি কি এই ২০ ডলারের পরিবর্তে সেখানকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্পর্কে কিছু কথা জানতে পারি? আমি তার বিনয় ও লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ দেখে তাকে কাছে ডেকে নিয়ে আলাপ শুরু করে দিলাম। আলাপের শেষ দিকে তাকে জিজ্ঞাসা করলাম তুমি এভাবে রাস্তায় গাড়ি পরিস্কারের কাজ করে বেড়াচ্ছ কেন তুমি তো একজন মেধাবী ছাত্র? উত্তরে সে বলল, আমার দু বছর বয়সেই আমার আব্বু মারা যান। আমার মা মানুষের বাড়িতে বুয়ার কাজ করে। আমি এবং আমার ছোট বোন বাইরে টুকটাক কাজ করে বেড়াই বাড়তি কিছু রোজগারের আশায় যা দিয়ে আমাদের লেখাপড়ার খরচ চলে। আমি শুনেছি আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নাকি মেধাবী ছাত্রদের উচ্চতর লেখাপড়ার জন্য স্কলারশিপ দেয়। আমার খুব ইচ্ছা সেখানে পড়ার। কিন্তু সেখানে আমাকে সাহায্য করার মত তো ...

আমরা মানুষরা সৌন্দর্যের প্রেমে পড়ি

  সব সৌন্দর্যে যে সুন্দর লুকানো থাকে না তা ,ধাক্কা না খাওয়ার আগ পযর্ন্ত বুঝতে পারিনা ।কিছু মানুষ এই সাপটার মত তার চেহারা সুরত দেখলে কখনই বুঝতে পারবেন না ,তার স্বভাবে এত বিষধর এই সাপের মত । তাদের প্রেমে পড়লে মনে হবে আমি তাজমহল এর মত সৌন্দর্য নিজের কাছে পেয়ে গেছি । কিন্তু ধীরে ধীরে দেখতে পাবেন আসলে আপনি যার সৌন্দর্য দেখে প্রেমে পরেছেন সে মানুষটা ভিষন টক্সিক । এই ঘুমন্ত সাপটার মত । এই সাপটাকে দেখলে মনে হবে যেনো কোন ফুল ফুটে আছে ছুয়ে দেখেন জীবন না*শ করার জন্য একটা ছোবলই যথেষ্ট । তেমনি আমারা কিছু সাপের মত সুন্দর মানুষের প্রেমে পড়ি যার প্রথমটায় বুঝে উঠতে আমরা পারিনা । কিন্তু স্বার্থে আঘাত লাগলে বুঝা যায় তার আসল রুপ । সে ভালমানুষির চেহারার আড়ালে থাকে মন ভূলানোর জাদু ।

গার্ড রেল ষ্টীল বা কনক্রিট হতে পারে।

  স্রেফ ধরে ধরে হাওয়া খাওয়ার জন্য সড়ক সেতুতে গার্ড রেলিং দেয়া হয় না। তাই সেখানকার নাট-বল্টু গুলার সুনির্দিস্ট টেকনিক্যাল কাজ আছে। গার্ড রেল ষ্টীল বা কনক্রিট হতে পারে। বাংলাদেশের জাপান নির্মিত মেঘনা, গোমতী, কাঁচপুর সহ বহু সেতুতে ষ্টীল নির্মিত গার্ড রেল আছে। চীনের নির্মিত পদ্মা সেতুতে কনক্রিট গার্ড রেলের উপর ষ্টীল/এলুমুনিয়ামের কানেক্টিং বার দেয়া হয়েছে। আন্তঃস্প্যান ভাইব্রেশান কমানো গার্ড রেলিং এর মূল কাজ না হলেও এটাও একটা পরোক্ষ কারন। তবে ভাইব্রেশান কমানো সহ অপরারপর মেকানিক্যাল সাপোর্টের জন্য স্প্যানের নিচে অতি উচ্চ ক্ষমতার সাস্পেনশন বিয়ারিং আছে। সেতুর রেলিং দিয়ে মানুষ ও যানবাহন সেতু থেকে পড়ে যাওয়া রোধ করতে পারে। মোটর চালকরা যখন একটি সেতুর উপর দিয়ে গাড়ি চালায়, তখন গার্ডেলগুলি চালকদের সতর্ক করে এবং গতি ও লেইন নিয়ন্ত্রণ নিরাপদ করে। লেইনের ভিতরে ট্রাফিক ধারণ করার পাশাপাশি, এই রেলিংগুলি সেতুর নান্দনিকতাও বাড়িয়ে তোলে। আধুনিক সময়ে রেলিংয়ের সক্ষমতা ঠিক আছে কিনা সেটা যাচাইয়ের জন্য ক্র্যাশ পরীক্ষাও করা হয়। কয়েক দশক আগের তুলনায় আজকের সেতু গুলোতে রেলগুলি অনেক বেশি ভারী হয়। রেলিং নি...

ছেলেকে দেওয়া একজন আদর্শ বাবার উপদেশ

  ১. জুতা সেলাই বা রং করতে চাইলে মেরামতকারীর দোকানের সামনে পা বাড়িয়ে দিওনা, বরং জুতাটা খুলে নিজে একবার মুছে দিও। ২. কখনও কাউকে কামলা, কাজের লোক বা বুয়া বলে ডেকোনা। মনে রেখো তারাও কারো না কারো ভাই, বোন, মা, বাবা। তাদেরকে সম্মান দিয়ে ডেকো। ৩. বয়স, শিক্ষা, পদ বা পদবীর দিক দিয়ে কেউ ছোট হলেও কখনও কাউকে ছোট করে দেখোনা। নইলে তুমি ছোট হয়ে যাবে। ৪. পড়াশুনা করে জীবনে উন্নতি করো, কিন্তু কারো ঘাড়ে পা দিয়ে উপরে উঠার চেষ্টা করো না। ৫. কাউকে সাহায্য করে পিছনে ফিরে চেওনা, সে লজ্জা পেতে পারে। ৬. সব সময় পাওয়ার চেয়ে দেয়ার চেষ্টা করো বেশি । মনে রেখো, প্রদানকারির হাত সর্বদা উপরেই থাকে। ৭. এমন কিছু করোনা যার জন্য তোমার এবং তোমার পরিবারের উপর আঙুল ওঠে। ৮. ছেলে হয়ে জন্ম নিয়েছো, তাই দায়িত্ব এড়িয়ে যেওনা। ৯. তোমার কি আছে তোমার গায়ে লেখা নেই। কিন্তু তোমার ব্যবহারে দেখা যাবে তোমার পরিবার কোথায় আছে। ১০. কখনও মার কথা শুনে বউকে এবং বউয়ের কথা শুনে মাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিও না। কাউকে ফেলতে পারবে না। ১১. কারও বাসায় নিমন্ত্রন খেতে গেলে বাসায় দু-মুঠো ভাত খেয়ে যেও। অন্যের পাতিলের ভাতের আশায় থেকো না। ১২. কারো বাসা...